সহজ উপায় জেনে নিন মেয়েটি ভার্জিন কিনা !!!!!!

সহজ উপায় জেনে নিন মেয়েটি ভার্জিন কিনা  !!!!!!

আমরা অনেকই মনে করি সহবাসের সময় মেয়েদের যোনী পথে রক্ত বের হলেই মেয়েটি ভার্জিন আর না হলেই সমস্যা।বিভিন্ন কারণে মেয়েদের ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।আমি এখানে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ভার্জিনিটি নষ্ট হওয়া কারণ গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।  ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি ভার্জিন মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে। এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে কিস করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি।
তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি ভার্জিনিটি হারিয়েছে? মোটেই নয়।আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার ভার্জিনিটি নিয়েছে। তবে আসলেই ভার্জিন মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবুও নিম্নে যোনী এবং স্তন দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ 

২. স্তনঃ 
ক. স্তন ছোট হবে।
খ. চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।
গ. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।
ঘ. নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।
ঙ. নিপলের আকার ছোট হবে।

সিউডোভারজিনঃ
অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌন মিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল ভার্জিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।

সাধারণত এভাবেই একটা মেয়ের ভার্জিনিটি চিহ্নিত করা যায়। আমরা অনেকই মনে করি সহবাসের সময় মেয়েদের যোনী পথে রক্ত বের হলেই মেয়েটি ভার্জিন আর না হলেই স্মস্যা।বিভিন্ন কারণে মেয়েদের ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। যেমন যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।


কোন মন্তব্য নেই

merrymoonmary থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.