গাছ থেকে পাওয়া যাবে আলো !
গাছ থেকে পাওয়া যাবে আলো !
বৃক্ষপ্রেমীদের জন্য সুখবর । আর খুব বেশি দিন নেই, যে দিন টেবিলের বাতি থেকে সড়কবাতি পর্যন্ত সব বাতির জায়গা দখল করে নেবে গাছ। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েটস ইনষ্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা সে আশাই দেখাছেন।আলো ছড়াতে পারে এমন উদ্ভিদ উদ্ভাবনের চেষ্টায় সফল হয়েছে তারা।
Samsung Galaxy J7 Prime (32GB) G610F/DS - 5.5" Dual SIM Unlocked Phone with Finger Print Sensor (Gold)
বৃক্ষপ্রেমীদের জন্য সুখবর । আর খুব বেশি দিন নেই, যে দিন টেবিলের বাতি থেকে সড়কবাতি পর্যন্ত সব বাতির জায়গা দখল করে নেবে গাছ। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েটস ইনষ্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা সে আশাই দেখাছেন।আলো ছড়াতে পারে এমন উদ্ভিদ উদ্ভাবনের চেষ্টায় সফল হয়েছে তারা।
গবেষণা নিবন্ধনটির জ্যেষ্ঠ লেখক অধ্যাপক স্ট্রানো জানিয়েছেন, তারা শালুক , লতাপাতার উপর গবেষণাটি করেছেন। ঘর থেকে সড়ক পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গায় আলোর ব্যবস্থাপনায় তাদের এ গবেষণা কাজে আসবে বলে তারা আশা করছেন। তিনি বলেন, গাছের নিজস্ব শক্তি আছে। তাঁদের গবেষণা আসলে আলো উৎপাদনে উদ্ভিদের ওই শক্তিকেই কাজে লাগানোর কোশল।
জোনাক পোকার সংগে কম-বেশি সবাই পরিচিত। এই পোকার মিটিমিটি আলোর উৎস হলো এর দেহের অক্সিডেটিভ এনজাইম উপাদান লুসিফেরাসি।এম আই টির রাসায়নিক প্রকোশলের অধ্যাপক মাইকেল ষ্ট্র্যানো ও তার সহকর্মীরা এই উপাদানকেই গাছের ভেতর স্থাপন করেছেন। তাঁদের এ গবেষণা নিবন্ধটি আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি প্রকাশিত ন্যানো লেটারস সাময়িকী প্রকাশ করেছে।
বিজ্ঞানীরা প্রথমে লুসিফেরাসিস সমৃদ্ধ ন্যানো বস্তুকনা তেরি করেন । এর সংগে যোগ করেন কোএঞ্জাইম এ। উদ্ভিদের সংশ্লেষণে সহায়ক এই কোএনজাইম। এই দুই উপাদানের মিশ্রনে পরীক্ষাধীন গাছকে চুবিয়ে তা উচ্চ চাপে রাখা হয়। এতে উদ্ভিদের শাখা প্রশাখা ও পাতার বিভিন্ন জায়গায় মিশ্রনের উপাদান গুলো প্রবেশ করে।এভাবে প্রক্রিয়াকরণের পর এই গাছ গুলো থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত আলো পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
এবারই প্রথম আলো উৎপাদী গাছ তেরির চেষ্টা হয়নি। এর আগে জিন প্রকোশলের মাধ্যমে এমন গাছ পাওয়ার চেষ্টা করা হ্যেছে।সেসব গবেষণায় সীমিত সাফল্য পাওয়া গেছে। সূত্রঃ ইন্টারনেট।
Great achievement of science.
উত্তরমুছুন